স্যার অনন্ত জলীল ফ্যাক্টস

স্যার অনন্ত জলীল ফ্যাক্টসঃ

একমাত্র স্যার অনন্ত জলীল ই নিজের নাম্বারেও মিসকল দিতে পারেন !

ছোটবেলায় আমাদের অনন্ত জলীল স্যার যে টুথ পাউডার দিয়ে দাঁত মাঁজতেন পরবর্তীতে সেই টুথপাউডারের নামই চেঞ্জ করে রাখা হয় স্ক্যান সিমেন্ট !

ছোটবেলার কথা । একবার আমাদের অনন্ত জলিল স্যার পরীক্ষা দিচ্ছেন । প্রমাণ করে দেখাইতে বলা হয়েছে ২/১০=২
উত্তর পত্র চেক করে দেখা গেল কেউ উত্তর করতে পারেন নি কিন্তু জলিল স্যার বিকল্প সমাধান সহ কয়েকটি সমাধান করে ফেলেছেন । আসুন দেখি কেমন ছিল উত্তর গুলোঃ

Two / Ten
=wo/en (উভয় পক্ষ থেকে T বাদ দিয়ে)
এখানে,
w = 23rd letter
o = 15th letter
e = 5th letter
n = 14th letter

So,
23 15 / 5 14
= 38 / 19
= 2

বিকল্পঃ ১
2/10
=02/10
=(0 2) / (1 0)
=2/1
=2

বিকল্পঃ ২
2/10
= 02 / 10
= (0&0 cancelled )
= 2/1
= 2

বিকল্পঃ৩
2/10=2
0 is neglect bcoz it is smaller than 1
Then 2/1=2

হালায় ম্যাথের ইতিহাসই চেন্জ কইরা ফেলছে !

স্যার অনন্ত জলীল ফ্যাক্টসঃ

…অনন্ত জলীল স্যার ছোটবেলা যে মক্তবে পড়তে যেতেন সেই মক্তবের নামই পরবর্তীতে রাখা হয় ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ ! :O

…একবার অনন্ত জলীল স্যার তার মা’য়ের ভয়ে ছোট্ট ব্যাগে রাখা স্ক্রু, প্লাস, কয়েকটা তারের টুকরো, হাতুড়ি ইত্যাদি খুটখাট জিনিসগুলো একটি ব্যাগে ভরে বাড়ির পেছনে গাছের নিচে রেখে আসলেন । সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেলেন বাড়ির পাশে গভর্নমেন্টের বড় বড় কর্তা ব্যাক্তিরা এসেছেন , আরও এসেছেন সরকারি টেকনিশিয়ানরা । তারা নাকি গাছের নিচে টেকনোলজির খনি পেয়েছেন এবং পরবর্তীতে সেই ব্যাগভর্তি টেকনোলজি নিয়েই যাত্রা শুরু করে Bangladesh University of Technology (BUET) :O

…ছোটবেলায় খেলতে খেলতে প্রায়ই বন্ধুদের হাত পা কেটে কিংবা ভেঙ্গে গেলে ফার্স্ট এইড দিতেন জলীল স্যার । একবার তার ফার্স্ট এইড দেয়ার বক্সটি চুরি হল । পরবর্তীতে সেই বক্স নিয়েই যাত্রা শুরু
হল ঢাকা মেডিকেল কলেজের !

…সারা দেশের মানুষ বসবাস করেন বলে সরকারকে কর দেয় আর জলীল স্যার বাংলাদেশে বসবাস করছেন বলে তাকেই সরকারীভাবে কর দেয়া হয় :v

…একবার জলীল স্যার মর্নিং ওয়াকে বের হয়েছেন । ঠিক করেছেন গাবতলী থেকে সাভার পর্যন্ত দৌড়াবেন । স্যার দৌড় শুরু করলেন । কিচুক্ষন পর পুলিশ আটকালো । স্যার দেখলেন এইগুলা তো ভিনদেশী পুলিশ মনে হচ্ছে। স্যার তাদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি ব্যাপার, রাস্তা আটকে রেখেছেন কেন?’ তখন পুলিশরা জবাবে বলল, ‘স্যার আপনি হাঁটতে হাঁটতে আমেরিকা পর্যন্ত চলে এসেছেন কোন ভিসা ছাড়া !’

… স্যার অনন্ত জলীল ভাবলেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে প্রতিবছর একটি পার্টির আয়োজন করবেন, সবাই অনেক আনন্দ করবেন । স্যারের আয়োজিত সেই বিনোদন পার্টিই আজকের আধুনিক ‘অলিম্পিক গেমস্ !’

…স্যার অনন্ত জলীলের জন্মদিন ছিল ৩০শে ফেব্রুয়ারী । তার জন্মের পর পরই ক্যালেন্ডার থেকে ঐ তারিখটি মুছে দেয়া হয় যেন ঐ তারিখে আর কেউ জন্ম নিতে না পারে ।

…একদিন স্যার অনন্ত জলীল ভাবলেন তিনি অটোবায়োগ্রাফি লিখবেন । তার লেখা সেই অটোবায়োগ্রাফিই আজকের “Guiness book of world records” এবং স্যার অনন্ত জলীল ছোটবেলায় যা কিছু হোমওয়ার্ক করতেন সেই হোমওয়ার্ক গুলোই আজকের Wikipedia.

This entry was posted in AJ, Ananta jalil troll, entertainment, fun, funny story, humour, interesting story, jokes, troll. Bookmark the permalink.